স্বামীকে বাঁচাতে কর্নেল নীলাদ্রি সরকারের শরণাপন্ন হয়েছিলেন মালবিকা সিনহা. কর্নেল কিছু করার আগেই খুন হয়ে গেলেন প্রদীপ সিনহা. শুদু তাই নয়, খুন হলো চিত্রতারকা চিত্র দত্তর বডিগার্ড শুক্লাও. ওদিকে সিনহা বাড়ির কুকুরটিকে কেউ বিষ খাইয়ে মেরে ফেলেছে. এই রহস্যের জাল কাটতে গিয়ে কর্নেল বুঝতে পারলেন, আরও একটি খুনের বীজ বোনা হয়ে গেছে. শংখচূড়ের কামড়ে মারা পড়ছে একের পর এক মানুষ. হিউজেসগঞ্জের এই ঘটনা ভাবিয়ে তুলেচে কর্নেলকে. শঙ্খচূড় হোক বা গোখরো, ভ্যাম্পায়ারের মতো গলায় দাঁত বসাবে কেন? কর্নেল হাজির হলেন হিউজেসগঞ্জে এবং খোঁজ পেলেন ড্রাগের চোরা চালান, দেবতার শোনার মূর্তি গোলানো আরও অনেক অপকীর্তি, আর তারপর? কবরের অন্ধকারে এবং শংখচূড়ের ছায়া, শুনুন দুটি উত্তেজনায় টানটান উপন্যাস, সুদীপ মুখার্জীর কণ্ঠে. ©Dev Sahitya Kutir