কুড়িটা খুন। পঁচাত্তরটা চুরি-ডাকাতি-রাহাজানির মামলা। অগণিতবার ব্রিটিশ পুলিশকে ধোঁকা দিয়ে পালানো। হাসতে হাসতে শত্রুর বুকে ছুরি বসিয়ে সযত্নে তার মুণ্ডু কেটে নেওয়া। অন্যদিকে পিতৃহীন কন্যার বিবাহের আয়োজন। অসহায় বিধবার অন্নসংস্থান। পতিতাপল্লীর মেয়েদের ত্রাতা হয়ে দাঁড়ানো। অনাথ আশ্রমের পৃষ্ঠপোষক। এই হল প্রায় একশো বছর আগে গোটা উত্তর কলকাতার ত্রাস হয়ে কয়েক দশক রাজত্ব করা সাড়াজাগানো খাঁদা গুণ্ডার অতিসংক্ষিপ্ত পরিচয়। ১৯৩০ নাগাদ যে কাঁপিয়ে দিয়েছিল গোটা কলকাতা শহর। যে হয়ে উঠেছিল কুমারটুলির রাজা!